_____________________________________________________________________________________________
যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে জিএসপি সুবিধা নিয়ে কিছু কথা।পোশাকশিল্প এবং এর সংশ্লিষ্টদের চিন্তার কোন কারণ নেই।বাংলাদেশের অর্থনীতিবিদরা বিশেষ করে তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকরা জিএসপি সম্পর্কিত কোন সিদ্ধান্তে দেশের অর্থনীতিতে কোনো সমস্যা হবে না বলেই মনে করছেন।
►এই বিশেষ বাণিজ্য সুবিধার আওতায় যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বিনা শুল্কে প্রায় পাঁচ হাজার পণ্য রফতানি করতে পারতো বাংলাদেশ। কিন্তু ওই সব পণ্যের বেশিরভাগই বাংলাদেশ তৈরি করে না।
►বাংলাদেশে বেশি পরিমাণে যে পণ্য তৈরি করে সেই তৈরি পোশাক রফতানিতে কোন বাণিজ্য সুবিধা পায় না। ফলে কার্যত এই জিএসপি সুবিধা বাতিলে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশের রফতানি বাণিজ্যের ওপর কোন প্রভাব পড়বে না।
►১৯৭৬ সাল থেকে বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রে জিএসপি সুবিধা পেয়ে আসছে। বাংলাদেশের ৯৭ ভাগ পণ্য এই সুবিধা পেলেও তৈরি পোশাকে এই সুবিধা নেই। আর তৈরি পোশাকই হলো যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের প্রধান রফতানি পণ্য।
►তাই যুক্তরাষ্ট্র থেকে রফতানি আয়ের মাত্র শতকরা শূন্য দশমিক ৫৪ ভাগ আসে জিএসপি সুবিধা থেকে, যার পরিমাণ ২০১২ সালে ছিল ২৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
►আর মোট রফতানি আয় ছিল ৪ দশমিক ৯১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
►জিএসপি সুবিধা স্থগিত হলে ১৫ শতাংশ শুল্ক দিয়ে এসব পণ্যকে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে প্রবেশ করতে হবে।
U
also can submit your email to SUBSCRIBE this blog.
যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে জিএসপি সুবিধা নিয়ে কিছু কথা।পোশাকশিল্প এবং এর সংশ্লিষ্টদের চিন্তার কোন কারণ নেই।বাংলাদেশের অর্থনীতিবিদরা বিশেষ করে তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকরা জিএসপি সম্পর্কিত কোন সিদ্ধান্তে দেশের অর্থনীতিতে কোনো সমস্যা হবে না বলেই মনে করছেন।
►এই বিশেষ বাণিজ্য সুবিধার আওতায় যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বিনা শুল্কে প্রায় পাঁচ হাজার পণ্য রফতানি করতে পারতো বাংলাদেশ। কিন্তু ওই সব পণ্যের বেশিরভাগই বাংলাদেশ তৈরি করে না।
►বাংলাদেশে বেশি পরিমাণে যে পণ্য তৈরি করে সেই তৈরি পোশাক রফতানিতে কোন বাণিজ্য সুবিধা পায় না। ফলে কার্যত এই জিএসপি সুবিধা বাতিলে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশের রফতানি বাণিজ্যের ওপর কোন প্রভাব পড়বে না।
►১৯৭৬ সাল থেকে বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রে জিএসপি সুবিধা পেয়ে আসছে। বাংলাদেশের ৯৭ ভাগ পণ্য এই সুবিধা পেলেও তৈরি পোশাকে এই সুবিধা নেই। আর তৈরি পোশাকই হলো যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের প্রধান রফতানি পণ্য।
►তাই যুক্তরাষ্ট্র থেকে রফতানি আয়ের মাত্র শতকরা শূন্য দশমিক ৫৪ ভাগ আসে জিএসপি সুবিধা থেকে, যার পরিমাণ ২০১২ সালে ছিল ২৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
►আর মোট রফতানি আয় ছিল ৪ দশমিক ৯১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
►জিএসপি সুবিধা স্থগিত হলে ১৫ শতাংশ শুল্ক দিয়ে এসব পণ্যকে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে প্রবেশ করতে হবে।
Thanks...
====>
Always feel free to SHARE so
that your friends can can know these informations.
<>
♦♣♠ ♠♣♦ <>
Don’t
forget to vote for this blog and also feel free to rate the posts.
Thanks
again. :)
__________________________-___________________________
No comments:
Post a Comment