বিশ্বজুড়ে নদীদূষণসহ আরো অনেক ধরনের দূষণের পেছনে অন্যতম দায়ী বস্তুটি হলো কাপড় রঙ করার সময় দেয়া রঞ্জক পদার্থ। তবে কলম্বিয়ার এক গাছের আঁশ থেকে এইবার এই সমস্যার একটি প্রতিকার আবিষ্কারে সক্ষম হয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
কাপড় রঙ করার সময় ব্যবহৃত রাসায়নিকগুলো এতোটাই
বিষাক্ত হয় যে, উদ্বৃত্ত রঙটি অনেক সময় পাশ্ববর্তী নদী বা অন্য জলাশয়ের পানির সঙ্গে মিশে গিয়ে পানির রঙটি পালটে দিয়ে এমন একটি অবস্থার সৃষ্টি করে যেখানে সূর্যের আলো পানির নিচে থাকা সবুজ উদ্ভিদ ও শৈবালের কাছে পৌঁছাতে পারে না। এর ফলে সেখানে খাদ্য উৎপাদন অনেকাংশে ব্যাহত হয়। এই সমস্যার প্রতিকার হিসেবে কলম্বিয়ার চার বিজ্ঞানী একটি প্রাকৃতিক দ্রুত এবং সুলভ ব্যবস্থা আবিষ্কারের পদক্ষেপ নেন। ‘ফিকো’ নামের এক ধরনের উদ্ভিজ আঁশ থেকেই তার তাদের কাঙ্ক্ষিত ফলাফল খুঁজে পেয়েছেন।
সাধারণত কফি রাখার ব্যাগ তৈরির কাজে ব্যবহার হওয়া এই আঁশগুলোকে প্রথমে একটি বিশেষ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে প্রস্তুত করা হয়। প্রক্রিয়াটিতে আঁশগুলোকে এমনভাবে ছড়ীয়ে সাজানো হয়, যেনো এদের ফাঁকে ফাঁকে ম্যাঙ্গানিজ অক্সাইডের অণুগুলোকে ধরে রাখতে পারে। পরবর্তীতে এই অণুগুলোসহ আঁশগুলো দূষিত পানিতে রাখা হয়। আঁশের ফাঁকে থাকা ম্যাঙ্গানিজ অক্সাইডের অণুগুলো তখন রঞ্জন পদার্থ মিশ্রিত রঙিন পানির সাথে বিক্রিয়া করে। বিক্রিয়ায় রঙের অনুগুলোকে ম্যাঙ্গানিজ অক্সাইডের অণুগুলো অত্যন্ত ক্ষুদ্র বর্ণহীন টুকরোয় পরিণত করে। এই পদ্ধতিতে পানিতে চলে আসা শতকরা ৯৯ ভাগ রঙই দূর করা যায়। এছাড়া আঁশগুলোও বারবার ব্যবহার করা যায়। তাদের গবেষণার ফলাফল তারা এরই মধ্যে ‘গ্রীন কেমিস্ট্রি জার্নাল’ এ প্রকাশ করেছেন। এছাড়া প্রক্রিয়াটিকে আরো উন্নত করার কাজ চলছে বলেও জানিয়েছেন গবেষকরা।
তথ্যসূত্র: -Ecouterre.com
কাপড় রঙ করার সময় ব্যবহৃত রাসায়নিকগুলো এতোটাই
বিষাক্ত হয় যে, উদ্বৃত্ত রঙটি অনেক সময় পাশ্ববর্তী নদী বা অন্য জলাশয়ের পানির সঙ্গে মিশে গিয়ে পানির রঙটি পালটে দিয়ে এমন একটি অবস্থার সৃষ্টি করে যেখানে সূর্যের আলো পানির নিচে থাকা সবুজ উদ্ভিদ ও শৈবালের কাছে পৌঁছাতে পারে না। এর ফলে সেখানে খাদ্য উৎপাদন অনেকাংশে ব্যাহত হয়। এই সমস্যার প্রতিকার হিসেবে কলম্বিয়ার চার বিজ্ঞানী একটি প্রাকৃতিক দ্রুত এবং সুলভ ব্যবস্থা আবিষ্কারের পদক্ষেপ নেন। ‘ফিকো’ নামের এক ধরনের উদ্ভিজ আঁশ থেকেই তার তাদের কাঙ্ক্ষিত ফলাফল খুঁজে পেয়েছেন।
সাধারণত কফি রাখার ব্যাগ তৈরির কাজে ব্যবহার হওয়া এই আঁশগুলোকে প্রথমে একটি বিশেষ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে প্রস্তুত করা হয়। প্রক্রিয়াটিতে আঁশগুলোকে এমনভাবে ছড়ীয়ে সাজানো হয়, যেনো এদের ফাঁকে ফাঁকে ম্যাঙ্গানিজ অক্সাইডের অণুগুলোকে ধরে রাখতে পারে। পরবর্তীতে এই অণুগুলোসহ আঁশগুলো দূষিত পানিতে রাখা হয়। আঁশের ফাঁকে থাকা ম্যাঙ্গানিজ অক্সাইডের অণুগুলো তখন রঞ্জন পদার্থ মিশ্রিত রঙিন পানির সাথে বিক্রিয়া করে। বিক্রিয়ায় রঙের অনুগুলোকে ম্যাঙ্গানিজ অক্সাইডের অণুগুলো অত্যন্ত ক্ষুদ্র বর্ণহীন টুকরোয় পরিণত করে। এই পদ্ধতিতে পানিতে চলে আসা শতকরা ৯৯ ভাগ রঙই দূর করা যায়। এছাড়া আঁশগুলোও বারবার ব্যবহার করা যায়। তাদের গবেষণার ফলাফল তারা এরই মধ্যে ‘গ্রীন কেমিস্ট্রি জার্নাল’ এ প্রকাশ করেছেন। এছাড়া প্রক্রিয়াটিকে আরো উন্নত করার কাজ চলছে বলেও জানিয়েছেন গবেষকরা।
তথ্যসূত্র: -Ecouterre.com
Thanks...
<> ♦♣♠ ♠♣♦ <>
U can submit your email to SUBSCRIBE this blog to get the posts regularly.
Thanks again. :)
______________________-_______________________
very good article Bappi...Love to be your classmate...
ReplyDeleteglad to hear this vaia. :)
Delete