_________________________________________________________________________________
আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা রয়টার্স ভারত, শ্রীলঙ্কা, ইন্দোনেশিয়া, কম্বোডিয়া, ভিয়েতনামের বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান ও কারখানা কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। রয়টার্স জানতে চেয়েছে, বিদেশি কোম্পানিগুলো থেকে তারা কাজের অর্ডার পেয়েছে কিনা।
উত্তরে কর্তৃপক্ষ জানায়, তাদের দরজায় এখনও কড়া নাড়েনি আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডগুলো। আর নাড়বেই বা কেন-এশিয়ার দেশ হলেও তো আর বাংলাদেশের মতো সস্তায় পাওয়া যাবে না পোশাক।
এটিকেই বাংলাদেশের অবস্থান অটুট রাখার কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছেন ভারতভিত্তিক খুচরা বিক্রেতা বিষয়ক পরামর্শক প্রতিষ্ঠান টেকনোপ্যাক অ্যাডভাইজারসের চেয়ারম্যান অরবিন্দ সিংহাল। তিনি বলেন, “কারণ বাংলাদেশ পোশাক খাতে জিরো থেকে হিরো হয়েছে কেননা এতো সস্তা শ্রমিক ও কম ব্যয় কোনো দেশে নেই।”
তিনি আরও বলেন, “কোনো ক্রেতা বাংলাদেশে থেকে চলে যাওয়ার জন্য তড়িঘড়ি করছেন না কেননা দাম বাড়ার চাপ ক্রেতাদের ওপর বর্তাতে হবে পশ্চিমা খুচরা বিক্রেতাদের। এখনও বাংলাদেশের কোনো বিকল্প নেই।”
বাংলাদেশে পোশাক শ্রমিকদের গড়ে ন্যূনতম মাসিক বেতন মাত্র ৩৮ মার্কিন ডলার সেখানে ভারতে তা গড়ে ১০০ মার্কিন ডলার।
ইন্দোনেশিয়ার স্রি রাজেকি ইসমান পিটি (স্রিটেক্স) জারা ও এইচঅ্যান্ডএমসহ বিভিন্ন ব্র্যান্ডের জন্য পোশাক তৈরি করে। বাংলাদেশে উৎপাদন কমিয়ে ইন্দোনেশিয়া উৎপাদন করা নিয়ে এইচঅ্যান্ডএমের সঙ্গে আলোচনা স্রিটেক্স। তবে এ ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করেনি এইচঅ্যান্ডএম।
এশীয় অঞ্চলের অন্যান্য দেশের কারখানা মালিকেদের উপলব্ধি, বিদেশিরা বাংলাদেশে যত সহজে পোশাক তৈরির অর্ডার দেয় এশিয়ার অন্য দেশে তত সহজে তা করতে পারে না। বাংলাদেশের তুলনায় অন্যান্য দেশে অনুবাদকদেরও দিতে হয় প্রচুর অর্থ।
ভিয়েতনামের সাইগন ২ গার্মেন্ট জেএসসির ডেপুটি ডিরেক্টর এনগুয়েন হু তোন জানান, বাংলাদেশে পোশাক তৈরির ব্যয় খুবই প্রতিযোগিতামূলক, ভিয়েতনামের চেয়ে দুই থেকে তিনগুণ কম।
ওয়াল-মার্ট স্টোর ইনকরপোরেশন বাংলাদেশে তার উৎপাদন অব্যাহত রেখেছে। দক্ষিণ এশিয়ার দেশটিকে গুরুত্বপূর্ণ উৎসের বাজার হিসেবে আখ্যায়িত করেছে যুক্তরাষ্ট্রের বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান ওয়াল-মার্ট । বাংলাদেশের বিকল্প খুঁজে পায়নি সুইডিশ এইচঅ্যান্ডএম।
এইচঅ্যান্ডএমের মুখপাত্র এলিন হ্যালেরবাই বলেন, “বাংলাদেশ থেকে আমরা ক্রয় কমিয়ে দিচ্ছি না। আমাদের সরবরাহকারীদের সঙ্গে দীর্ঘ মেয়াদি সম্পর্ক রাখতে চাই আমরা।”
বাংলাদেশ থেকে পোশাক কিনে যুক্তরাজ্যের প্রাইমার্ক, মার্কস অ্যান্ড স্পেন্সার, মাদারকেয়ার, টেসকো, নেদারল্যান্ডেসের জি-স্টার, ইতালির বেনেটন, জার্মানির সিঅ্যান্ডএ, কিক, সুইডেনের এইচঅ্যান্ডএম, স্পেনের ইন্ডিটেক্স, ম্যাংগো, কানাডার লোব্ল, যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াল-মার্ট, গ্যাপ, কেলভিন ক্লেইন, অস্ট্রেলিয়ার রিভারস, কোলস ও কেমার্টসহ বিভিন্ন নামদামী আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড।
সম্প্রতি প্রকাশিত তথ্যে দেখা গেছে, গত বছরের একই সময়ের তুলনায় চলতি বছরের জুনে পোশাক রফতানি বেড়েছে ২২০ কোটি ডলার সমপরিমাণ।
U also can submit your email
to SUBSCRIBE this blog.
বাংলাদেশের
রানা প্লাজার ভবন ধসে ভাগ্যের চাকা খুলে গেল -ভারতীয়রা এমনটিই মনে করেছিল।
বাংলাদেশের এ ট্র্যাজিডি তাদের জন্য আশীর্বাদ হিসেবে দেখা দিয়েছিল।
কিন্তু না, ভারতীয়দের ভাগ্য যারা ঘোরাবেন তারা এখনও বাংলাদেশের ওপর আস্থাবান। বাংলাদেশ এখনও তাদের পছন্দের তালিকার শীর্ষে রয়েছে। শুধু ভারত নয়, শ্রীলঙ্গা, ভিয়েতনাম, ইন্দোনেশিয়াও ভেবেছিলে তাদের দরজায় কড়া নাড়বে বিদেশি বিক্রেতা
কোম্পানিগুলো।
কিন্তু না, ভারতীয়দের ভাগ্য যারা ঘোরাবেন তারা এখনও বাংলাদেশের ওপর আস্থাবান। বাংলাদেশ এখনও তাদের পছন্দের তালিকার শীর্ষে রয়েছে। শুধু ভারত নয়, শ্রীলঙ্গা, ভিয়েতনাম, ইন্দোনেশিয়াও ভেবেছিলে তাদের দরজায় কড়া নাড়বে বিদেশি বিক্রেতা
কোম্পানিগুলো।
আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা রয়টার্স ভারত, শ্রীলঙ্কা, ইন্দোনেশিয়া, কম্বোডিয়া, ভিয়েতনামের বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান ও কারখানা কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। রয়টার্স জানতে চেয়েছে, বিদেশি কোম্পানিগুলো থেকে তারা কাজের অর্ডার পেয়েছে কিনা।
উত্তরে কর্তৃপক্ষ জানায়, তাদের দরজায় এখনও কড়া নাড়েনি আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডগুলো। আর নাড়বেই বা কেন-এশিয়ার দেশ হলেও তো আর বাংলাদেশের মতো সস্তায় পাওয়া যাবে না পোশাক।
এটিকেই বাংলাদেশের অবস্থান অটুট রাখার কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছেন ভারতভিত্তিক খুচরা বিক্রেতা বিষয়ক পরামর্শক প্রতিষ্ঠান টেকনোপ্যাক অ্যাডভাইজারসের চেয়ারম্যান অরবিন্দ সিংহাল। তিনি বলেন, “কারণ বাংলাদেশ পোশাক খাতে জিরো থেকে হিরো হয়েছে কেননা এতো সস্তা শ্রমিক ও কম ব্যয় কোনো দেশে নেই।”
তিনি আরও বলেন, “কোনো ক্রেতা বাংলাদেশে থেকে চলে যাওয়ার জন্য তড়িঘড়ি করছেন না কেননা দাম বাড়ার চাপ ক্রেতাদের ওপর বর্তাতে হবে পশ্চিমা খুচরা বিক্রেতাদের। এখনও বাংলাদেশের কোনো বিকল্প নেই।”
বাংলাদেশে পোশাক শ্রমিকদের গড়ে ন্যূনতম মাসিক বেতন মাত্র ৩৮ মার্কিন ডলার সেখানে ভারতে তা গড়ে ১০০ মার্কিন ডলার।
ইন্দোনেশিয়ার স্রি রাজেকি ইসমান পিটি (স্রিটেক্স) জারা ও এইচঅ্যান্ডএমসহ বিভিন্ন ব্র্যান্ডের জন্য পোশাক তৈরি করে। বাংলাদেশে উৎপাদন কমিয়ে ইন্দোনেশিয়া উৎপাদন করা নিয়ে এইচঅ্যান্ডএমের সঙ্গে আলোচনা স্রিটেক্স। তবে এ ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করেনি এইচঅ্যান্ডএম।
এশীয় অঞ্চলের অন্যান্য দেশের কারখানা মালিকেদের উপলব্ধি, বিদেশিরা বাংলাদেশে যত সহজে পোশাক তৈরির অর্ডার দেয় এশিয়ার অন্য দেশে তত সহজে তা করতে পারে না। বাংলাদেশের তুলনায় অন্যান্য দেশে অনুবাদকদেরও দিতে হয় প্রচুর অর্থ।
ভিয়েতনামের সাইগন ২ গার্মেন্ট জেএসসির ডেপুটি ডিরেক্টর এনগুয়েন হু তোন জানান, বাংলাদেশে পোশাক তৈরির ব্যয় খুবই প্রতিযোগিতামূলক, ভিয়েতনামের চেয়ে দুই থেকে তিনগুণ কম।
ওয়াল-মার্ট স্টোর ইনকরপোরেশন বাংলাদেশে তার উৎপাদন অব্যাহত রেখেছে। দক্ষিণ এশিয়ার দেশটিকে গুরুত্বপূর্ণ উৎসের বাজার হিসেবে আখ্যায়িত করেছে যুক্তরাষ্ট্রের বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান ওয়াল-মার্ট । বাংলাদেশের বিকল্প খুঁজে পায়নি সুইডিশ এইচঅ্যান্ডএম।
এইচঅ্যান্ডএমের মুখপাত্র এলিন হ্যালেরবাই বলেন, “বাংলাদেশ থেকে আমরা ক্রয় কমিয়ে দিচ্ছি না। আমাদের সরবরাহকারীদের সঙ্গে দীর্ঘ মেয়াদি সম্পর্ক রাখতে চাই আমরা।”
বাংলাদেশ থেকে পোশাক কিনে যুক্তরাজ্যের প্রাইমার্ক, মার্কস অ্যান্ড স্পেন্সার, মাদারকেয়ার, টেসকো, নেদারল্যান্ডেসের জি-স্টার, ইতালির বেনেটন, জার্মানির সিঅ্যান্ডএ, কিক, সুইডেনের এইচঅ্যান্ডএম, স্পেনের ইন্ডিটেক্স, ম্যাংগো, কানাডার লোব্ল, যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াল-মার্ট, গ্যাপ, কেলভিন ক্লেইন, অস্ট্রেলিয়ার রিভারস, কোলস ও কেমার্টসহ বিভিন্ন নামদামী আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড।
সম্প্রতি প্রকাশিত তথ্যে দেখা গেছে, গত বছরের একই সময়ের তুলনায় চলতি বছরের জুনে পোশাক রফতানি বেড়েছে ২২০ কোটি ডলার সমপরিমাণ।
Thanks...
====> Always feel free to SHARE so that your friends can can know these
informations.
<> ♦♣♠ ♠♣♦ <>
Don’t forget to vote for this blog and
also feel free to rate the posts.
Thanks again. :)
__________________________-___________________________
Need strong RMG Executive Community in Bangladesh to protect our skilled expertise. Why foreign peoples are working in production sector.
ReplyDeletehey man!! itz quite informative & inspiring . i am just wondering , how do u keep look on these all infrmation!!!!....anyway i want to add something regarding salary of tex fresh graduate in india. i personally know him who was offered 9 lacs rupi/annum in a punjab based industry name "trident" . Although itz kind of rare case but still there is some hope !!!
ReplyDelete