xmlns:fb='http://ogp.me/ns/fb#'> ভাঙারির দোকান থেকে জাতিসংঘের মঞ্চে |Bappi

U also may b interested in these posts

 

Floadting Share

Get Widget

Sunday, July 28, 2013

ভাঙারির দোকান থেকে জাতিসংঘের মঞ্চে

________________________________________________________________________
এই সেই কেশব

বিন্যাকুড়ি বিসি সরকারি দ্বিমুখী উচ্চবিদ্যালয়, নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলায় এই স্কুল। সকালবেলা সার বেঁধে যে ছাত্রছাত্রীরা স্কুলে যায়, কেশব রায় ছিলেন তাঁদের মধ্যে একজন। বাবা অজিন্দ্র বর্মণ দিনমজুর, মা রঞ্জিতা রায় গৃহিণী। এলাকার শিশু সংগঠনের সক্রিয় সদস্য ছিলেন কেশব, নাটক-গানে নিয়মিতই অংশ নিতেন। অভাবের সংসার, তবু ভালোই কাটছিল দিন।

হুট করেই বাবা অসুস্থ হলেন। চিকিৎসার জন্য টাকা দরকার। ছোট ভাই রঞ্জিত রায়সহ চারজনের সংসারে ভাত জোটানোই কঠিন। কেশব বাবার বড় ছেলে। ক্লাস সিক্স পেরোনো ছোট মানুষটাকেই তাই নিতে হলো বড় দায়িত্ব। সহপাঠী বন্ধুরা যখন ক্লাস সেভেনের নতুন বই-খাতা কাঁধে নিয়ে স্কুলে যেতে শুরু করল, কেশবের কাজ শুরু হলো ভাঙারির দোকানে। মাসে ৩০০ টাকা মজুরি। স্কুলের পাশেই দোকান। স্কুল শুরু আর ছুটির সময় দোকানের দরজা বন্ধ রাখতেন কেশব; বন্ধুদের সঙ্গে চোখাচোখি হয়ে যাওয়ার ভয়ে, লজ্জায়!
নীলফামারীর কেশব রায় তখনো জানতেন না, একদিন বিশ্বজোড়া নাম হবে তাঁর। যে মানুষটার এডুকেশনেরপথ বন্ধ হয়ে গিয়েছিল, তিনিই পাবেন
 জাতিসংঘের ইয়ুথ কারেজ অ্যাওয়ার্ড ফর এডুকেশন’!

ইয়ুথ কারেজ অ্যাওয়ার্ড ফর এডুকেশনের জন্য সারা বিশ্ব থেকে সাতজনকে বাছাই করেছিল জাতিসংঘ। তাঁদের মধ্যে একজন আমাদের কেশব রায়। কেমন করে কেশব এই পুরস্কারের জন্য মনোনীত হলেন, জানতে আমরা চোখ বোলাই কেশবের কাছে জাতিসংঘের শিক্ষাবিষয়ক বিশেষ দূত ও সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী গর্ডন ব্রাউনের লেখা চিঠিতে। তিনি লিখেছেন, ‘প্রতিটি ছেলেমেয়ের শিক্ষার অধিকার নিশ্চিত করতে তুমি অবদান রেখেছ। এর স্বীকৃতিস্বরূপ আমরা তোমাকে তরুণদের জন্য অনুসরণীয় একজন নেতা হিসেবে মনোনীত করেছি। তোমাকে অভিনন্দন।

কেশব এখন জলঢাকা বিএমআই কলেজের উচ্চমাধ্যমিক দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী। প্ল্যান বাংলাদেশের একটি অনুষ্ঠানে অংশ নিতে তিনি এসেছিলেন সাভারের বিসিডিএম (ব্র্যাক সেন্টার ফর ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট) কার্যালয়ে। ভাঙারির দোকান থেকে জাতিসংঘের পুরস্কার অবধি পুরো গল্পটা শুনতে আমরা হাজির হই সেখানে। লাজুক লাজুক মুখ করে এক সদ্য কৈশোর পেরোনো তরুণ আমাদের সামনে এসে দাঁড়ান। দেখলে বিশ্বাসই হতে চায় না, এই মানুষটা প্রায় ২৫টি বাল্যবিবাহ রোধ আর ৫০টি ঝরে পড়া শিশুকে স্কুলমুখী করতে অবদান রেখেছেন।


Thanks...

====> Always feel free to SHARE so that your friends can can know these informations.

<> ♦♣♠ ♠♣♦ <>
Keep visiting this blog site for more.

Don’t forget to vote for this blog and also feel free to rate the posts.
U also can submit your email to SUBSCRIBE this blog.
U also can see my FACEBOOK PROFILE for suggesting  more ebooks.

Thanks again. :)

__________________________-___________________________


Hasibul Islam Bappi
Socialize It →
Follow Me →
Share with Friends →

No comments:

Post a Comment

Receive All Free Updates Via Facebook.

Blogger Widgets..

Receive All Free Updates Via Facebook.

Receive All Free Updates Via Facebook.