xmlns:fb='http://ogp.me/ns/fb#'> My first HISTORICAL job !!! |Bappi

U also may b interested in these posts

 

Floadting Share

Get Widget

Thursday, March 13, 2014

My first HISTORICAL job !!!

Click the photo to see the facebook news.
আলহামদুলিল্লাহ্‌... J
আমি আল্লাহ এর রহমতে আমি একটা জব পেয়েছি। মার্কেটিং এর উপরে। মেশিন মার্কেটিং।
J আর এটা হচ্ছে নিটিং মেশিন।
Executive Marketing Assistant

of
সংক্ষেপে বলে, QXM

মনে আছে সেই ১৩ই ফেব্রুয়ারি তে বলেছিলাম যে একটা গুড নিউজ ইজ কামিং? এটাই হচ্ছে সেই গুড নিউজ। 

J

আসলে পড়াশুনা করা অবস্থায় লেভেল ৩ এ থাকা অবস্থায় এর আগে আমাদের বুটেক্স এর কেউ এরকম অপরচুনিটি কখনো পায় নাই। আমি এই দিক দিয়ে একটা রেকর্ড এবং হিস্টোরি তৈরি করলাম বলা যায়।
আর এই জব পাওয়ার ঘোষণা আজকে অফিসিয়ালি দিলাম আমার অত্যান্ত প্রিয় স্যার কাজী সৌরভ স্যার এর মাধ্যমে। 

এর আগেই কাছের কয়েকজনকে জানিয়েছিলাম এই কথা, আর আজকে 12ই মার্চ মোটামুটি সবাইকে জানালাম। J আমাদের ডিপার্টমেন্টাল মিটিং এ এটা জানালাম।

সবার কাছ থেকেই অসংখ্য প্রশ্ন পাচ্ছি, কেমন করে, কেন, কিভাবে... ব্লা ব্লা ব্লাহ... সবার প্রশ্নের উত্তর এক এক করে দেবার চেয়ে একবারে দেওয়া সহজ হবে ভেবে এভাবেই জানালাম। আশা করি কেউ খুব একটা মাইন্ড করে নাই। :D


à কেমন করে পেলাম...?

ওনেকবার শুনতে হয়েছে এই প্রশ্নটা।
শুরু থেকেই বলি। 


এই কিছুদিন আগে শেষ হয়ে গেল ডিটিজি টেক্সটাইল অ্যান্ড গার্মেন্টস মেশিনারি এক্সিবিশন। তো প্রতিদিনের মতো ১৩ই ফেব্রুয়ারি গেলাম সেখানে। প্রতিদিন যেতাম বিকেলে বা সন্ধায়। আর এই দিন গেছিলাম দুপুরে। ঠিক ১২ টার সময়ে। কারন এই দিনে নোয়াখালী টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ থেকে আমার কিছু ফেসবুক বন্ধু এসেছিল। আর আমাকেও যেতে বলেছিল তাদের সাথে দেখা করার জন্য। আর আমার সাথে পরিচয় মুলত “টেক্সটাইলফ্রেন্ড সার্কেল” আইডি এর মাধ্যমে।
গেলাম... দেখা হল... কথা হল... আড্ডা হল... ঘুরতে ঘুরতে এক সময়ে প্যাভিলিয়ন ১৪ তে একটা নিটিং মেশিন দেখতে পেলাম। সেটা কেন জানি অনেক পছন্দ হল আমার, বিশেষ করে টেন্সনার পার্ট টা দেখতে কেন জানি অনেক ভালো লাতেছিল। তো সেটার ছবি তুললাম বেশ কয়েকটা। হুট করেই এক চাইনিজ ভদ্রলোক আমাকে জিজ্ঞেস করলো, “আপনি এটার পিক তুলতেছেন ক্যান?” (ইংলিশে)
একটা ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে জিজ্ঞেস করলাম, “কেন...! পিক তোলা যাবেনা নাকি? না গেলে একটা নোটিশ রেখে দিতেন যে, “
NO PHOTOS” ”
The facebook uploaded photo...

তখন আমাকে জানালো যে আসলে ফটো তোলায় বারণ নাই, কিন্তু আমি কেন তুললাম সেটা সে জানতে চাচ্ছে। সে আমাকে বলল, আসলে নিটিং অ্যাকশান হচ্ছে সিলিন্ডার এ। সো সেটার পিক তোলাই ভালো। তখন আমি বললাম, “আসলে দেখ, আমি জানি নিটিং মেশিন এর কোথায় কি হয় বা হচ্ছে, কিন্তু আপনাদের মেশিন এর টেন্সনার পার্ট টা একটু অন্য রকমের অন্য মেশিন থেকে এজন্য আমি এটার পিক তুললাম।”
বেশ অবাক হল মনে হল। জিজ্ঞেস করলো আমি কি করি, বললাম যে বুটেক্স এ ফেব্রিক ম্যানুফ্যাকচারিং এ পড়ি। বুটেক্স কি জিনিস জানতো না, বুঝিয়ে বললাম যে আমাদের বাংলাদেশে একমাত্র টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয়, আর এশিয়া তে দ্বিতীয়।
এটাও বললাম যে উইভিং অ্যান্ড নিটিং দুইটাই পরতেছি।
তখন আরও অনেক কথা হল, নিটিং সম্পর্কে, নিটিং মেশিন সম্পর্কে, মেশিন পার্টস সম্পর্কে... যা যা জানি সব বললাম। পারলে কিছু এক্সট্রা বললাম। কেন জানি কথা বলতে ভালো লাগতেছিল। (আসলে ফরেনারের কাছে নিজের জ্ঞান জাহির করতে ভালোই লাগতেছিল। :D ☺ )
ততক্ষণে চারপাশে একটা ভির জমে গেছে। এরকম প্রায় ১৫/২০ মিনিটের মতো কথা হল। আমার হেলমেট দেখিয়ে জিজ্ঞেস করলো, “সাইক্লিং কর নাকি?”
-“হ্যা
-ওহ গ্রেট। আমিও সাইক্লিং অনেক পছন্দ করি। তার মানে তুমি ঢাকা শহর বেশ ভালোই চিন।
-হ্যা। অনেক ভালো চিনি বলতে পারো।  
তারপর হুট করেই বলে ফেলল, “তুমি কি পার্ট টাইম জব করতে ইচ্ছুক বা কর...?”
আমি বললাম, “হ্যা, দিনে হয়তো ২/৩ ঘণ্টার জন্য করতে পারি। কেন, তুমি দিবা নাকি...?”
- আসলে আমরা একজন স্টুডেন্টকে খুজতেছি এরকম। যদি তুমি ইন্টারেস্টেড হও, তবে এই ফর্মটা ফিল আপ করে যাও। আমরা হয়তো কন্টাক্ট করতে পারি।

ফর্মটা ফিল আপ করে চলে আসলাম। খেয়াল করে দেখলাম আমার আগে আরও ৫৬ জন ফর্ম ফিল আপ করেছে। আমি ৫৭ নাম্বার। :D

তারপর আবার সেই নোয়াখালী এর ফ্রেন্ড দের সাথে দেখা করে ঘুরতে লাগলাম। তখন একজনকে বললাম, “দোস্ত, আমি তো একটা পার্ট টাইম জব এর ফর্ম পূরণ করে চলে আসলাম। :D ”



তারপর ফ্রেন্ডরা সহ ঘুরতে ঘুরতে হথাত বিকেল ৩ টার দিকে একটা ফোন কল পেলাম। সালাম দিলাম। তারপর শুনলাম সেই বিদেশী এর কণ্ঠস্বর। বলল,
-তোমার সাথে একটা পার্ট টাইম জব নিয়ে কথা বলেছিলাম মনে আছে?”
- হ্যা মনে আছে।
- তাহলে তুমি কাল এক্সিবিশন এ আমার সাথে একবার দেখা করিও। তোমার সাথে কথা আছে।
- আসলে আমি তো এখনো এক্সিবিশন এ আছি, তুমি চাইলে আমি এখনি তোমার সাথে দেখা করতে পারি।
- তুমি এখনো এখানে আছো? এখন তো ৩.১৫ টা বাজে। ওকে দেন, চলে আসো...

তারপর গেলাম খুজে খুজে তার কাছে। আমাকে বলল যে তাদের সকলের মধ্যে আমাকে তাদের অনেক পছন্দ হয়েছে। সো আমি যদি রাজি থাকি তবে আমরা এটা নিয়ে কথা বলতে পারি।
আমি তো মনে হল আকাশের চাঁদ হাতে পেলাম। মুখে একটা গম্ভীর ভাব রেখে বললাম, ওকে দেন, চল আমরা কথা বলি...

তারপর অনেক কথা হল, প্রায় ১ ঘণ্টার মতো। আমাকে কি করতে হবে, কাজের ধরণ কি রকম, স্যালারি কি রকম হবে, আমাকে কত দিন কাজ করতে হবে, পেমেন্ট মেথড কি হবে সব কথা হল।
পরদিন, মানে ১৪ই ফেব্রুয়ারি আমাকে দেখা করতে বলল, আমি বললা,
-“...আমি তো ১৪ তারিখে দেখা করতে পারব না।”
হাঁসতে হাঁসতে বলল...
-“গট ইট... ইউ হ্যাভ এ ডেট উইথ ইউর জিএফ রাইট...?”
-“আরে নাহ। কি যে বল না। আমি এসব করি না। আমার সাইক্লিং এর অনেক গুলা প্লান আছে। অনেক রাইড আছে, অনেক বিজি থাকব। এজন্য দেখা করতে পারব না।”
-“ও। আই সি”

এখানে রাইডের লিঙ্ক দিলাম। সেদিন একটা হার্ট শেপ বানিয়েছিলাম সাইক্লিং করে।


 তারপর, ১৫ তারিখে আবার দেখা করলাম। সেদিনি মোটামুটি সব ফাইনাল হল। কথা হল, আজকে যেহেতু এক্সিবিশন এর শেষ দিন এজন্য কাল (মানে ১৬ তারিখে) আমি তার সাথে উত্তরা তে তার হোটেলে দেখা করবো। তারপর একটা ফুরফুরে মন নিয়ে চলে আসলাম। J

   আর কথা বলার সময়ে আমাদের বুটেক্স এ ৩৬তম ব্যাচের আমার প্রিয় দুই ভাই এর সাথে দেখা হল। তারা আমার সেই ঘটনার সাক্ষী। শুভা আর কিশোর ভাইয়া। তাদের জানালাম, তারাও অনেক খুশি হল।


পরদিন, ১৬ই ফেব্রুয়ারি সাইকেল চালিয়ে উত্তরা গেলাম, তার হোটেলে বসে বিস্তারিত কথা হল।

 এতদিন পর্যন্ত শুধুমাত্র তার সাথেই কথা হয়েছিল, আজকে আরও কিছু চাইনিজ এর সাথে কথা হল। প্রায় ৫ ঘণ্টা কথা হল। সিভি জমা দিলাম, আবারও ছোটোখাটো একটা ইন্তারভিউ দিলাম। সব কিছু ঠিক করে চলে আসলাম। আসার সময়ে আমাকে অ্যাডভান্স হিসেবে ২০০$  দিয়ে বলল , “এটা হল লিপ অফ ফেইথ, আমি তোমাকে খুব একটা জানি না, চিনিও না। তবুও এটা তোমাকে দিলাম। কারন তোমাকে বিশ্বাস করলাম।” তার কাছেই শিখলাম, কিভাবে মানুষকে অন্ধভাবে বিশ্বাস করতে হয়।

First advanced salary...



সব শেষে, সব কিছু ঠিক করার পড়ে জিজ্ঞেস করলাম, “আচ্ছা, এই ৬০ জন থেকে তোমরা আমাকে কেন ঠিক করল...?
বলল, “আমরা প্রথমে তো সবার সাথেই কথা বলেছি যেমন কথা বলেছি তোমার সাথে, কথা বলার সময়েই তোমাকে আমার অনেক
পছন্দ হয়েছে। তারপর আমরা যেটা করেছি সেটা হল প্রত্যেকের নাম দিয়ে গুগল এ সার্চ করেছি। আমরা তোমাকে যখন সার্চ করেছি তখন একেবারে অবাক হয়ে গেছি। এতোটা কখনোই আশা করি নাই আমরা। ৩/৪ পেজ ভর্তি শুধু তোমার তথ্য পেয়েছি আমরা। যে ক্যাটাগরিতেই সার্চ করেছি সেখানেই তোমাকে পেয়েছি। ইউটিউব এ তোমার আপলোড করা কয়েকটা নিটিং মেশিন এর টিউটরিয়াল দেখেছি। বুঝলাম, আসলেই তুমি নিটিং সম্পর্কে অনেক কিছু জানো। ইভেন যখন দেখলাম তোমার নিজের একটা ব্লগ আছে, আর সেই ব্লগের আলেক্সা র‍্যাংকিংও অনেক ভালো, ভিসিটরও অনেক তখন বুঝলাম আসলেও আমরা তোমাকেই খুজতেছি। আসলে আমরা লাকি যে তোমাকে খুজে পেয়েছি।”
16th February after confirming the job with my boss. Howard Chou







আসার সময়ে দেখলাম অঝোর ধারায় বৃষ্টি হচ্ছে। কেয়ার করলাম না... মন তখন আমার উড়তেছে বাতাসে। বৃষ্টির মাঝেই সাইকেল চালিয়ে চালিয়ে ফিরে আসলাম হলে...


এই হচ্ছে আমার জব পাওয়া এর ইতিহাস।



à তোর কাজটা কি আসলে...?


আমার কাজটা আসলে খুব বেশি কিছু না। মেশিন মার্কেটিং। আমার কোম্পানি, কিউএক্সএম আসলে এখনো বাংলাদেশে ব্যাবসা শুরু করে নাই, তার আমাদের দেশে আসতে চাচ্ছে, আর এজন্য আমাকে মার্কেট রিসার্চ করতে হবে। কে কি চায়, কেন চায়, কি কি চায়, আগে কি ইউজ করেছে, কেন সেটা ভালো না বা ভালো, নতুন কোন মেশিন আসলে তারা কি কি আশা করে, প্রাইস কেমন হলে ভালো হয়... ব্লা ব্লা ব্লা... এরকম অনেক প্রশ্ন নিয়ে আমাকে কাজ করতে হচ্ছে। মেইনলি এটাই হচ্ছে আমার কাজ।
J









à স্যালারি কত...???

এটা কি জিজ্ঞেস করা ঠিক হবে? :p :p
তবে স্যালারি সম্পর্কে এর আগেই একটু ইঙ্গিত দিয়ে দিছি। সেটাই...











à জব কি পার্মানেন্ট?

না। পার্ট টাইম হিসেবে করতেছি। ৩ মাসের জন্য করতেছি।
J তবে আমাকে এরকম বলা হয়েছে যে আমার এই ৩ মাসের কাজ যদি তাদের ভালো লাগে তবে হয়তো ভবিষ্যতে কিছু সম্ভব। :D


Me and my boss Howard Chou in the airport.



এই...
আল্লাহ যা করেন সব সময়েই আমার ভালোই জন্য করেন। দোয়া করবেন এই ৩ মাস যাতে ভালোভাবে কাজটা শেষ করতে পারি। যাতে আমার কাজ তাদের ভালো লাগে... অনেক পরিশ্রম করতে হচ্ছে। অনেক বেশি... গত ১৫ দিনে আমি মোটামুটি ১২ টা মিল ভিসিট করেছি। আর ওজন কমে গেছে প্রায় ৩ কেজি এর মতো। তবুও আমি এই কাজটা করে জাচ্ছি অ্যান্ড করবো। দোয়া করিয়েন যাতে ভালোভাবে শেষ করতে পারি।





এখন আশা যাক কৃতজ্ঞ প্রকাশে...

১. প্রথমেই বলতে হচ্ছে, আমি আল্লাহ এর নিকটে অনেক কৃতজ্ঞ। তিনি আসলে আমাকে এতো বেশি দিয়েছেন যে সেটা বলার মতো না।
আমি আল্লাহ এর নিকট লজ্জিত। বারবার আমি লজ্জিত হই তার কাছে। মাঝে মাঝে মনে হয়, তিনি আমার প্রতি যে করুণা করতেছেন আমি আসলে তার যোগ্য না। আমি না চাইতেই তিনি আমাকে এত এত কিছু দিয়েছেন যে আমাকে লজ্জায় পরে জেতে হয়। কারন আমার মত অধম-পাপী বান্দা তার এতো অনুগ্রহ পাওয়ার যোগ্য না বলে আমার কাছে মনে হয়।
মনে হচ্ছে তিনি আমাকে অনেক কিছু দিয়ে আমাকে পরীক্ষা করতেছেন...
আমি জানি আমি এর যোগ্য না... আমাকে এই যোগ্যতা অর্জন করে নিতে হবে...


২. ধন্যবাদ জানাই আমার সেই নোয়াখালী টেক্সটাইল এর ফ্রেন্ডদেরকে যাদের অনুরোধে আমি সেদিন ১২টার সময়ে গেছিলাম এক্সিবিশন এ। তোরা না ডাকলে হয়তো আমি দেরিতে যেতাম... হয়তো...


৩. বিশেষ ধন্যবাদ দিব নোয়াখালী টেক্সটাইল এর আমার ফ্রেন্ড কাম পাতানো বোন, সাদিয়া তাসনিম টিয়ান কে। “দোস্ত, তুই আমার কাছে ১০০০ টাকা পাইতি বলেই কিন্তু আমার জন্য এটা এসেছে। তোর টাকা ফেরত দেবার দরকার না হলে আমি হয়তো আরও দেরি করে যেতাম। :D হয়তো তাহলে... :p”


৪. আমি অনেক কৃতজ্ঞ আমাদের বুটেক্স এর নিটিং ম্যাম ফারিয়াল ম্যাম এর কাছে। জানিনা আপনি আমার এই লেখা দেখবেন কিনা, তবে ম্যাম আমি আসলেই আপনার নিকট অনেক বেশি কৃতজ্ঞ। কারন আপনি আমাকে আমাদেরকে নিটিং এর বেসিক অনেক সুন্দরভাবে বুঝিয়ে দিছিলেম। যার ফলেই কিন্তু আমি সেই ইন্তারভিউ এ ভালো করেছিলাম। আপনি আমাদের বুটেক্স ছেড়ে চলে গেছেন, এই কথায় আমার চেয়ে বেশি আর কেউ মনে হয় শকড হয় নাই। জানি না আবার ফেরত আসা সম্ভব কি না, তবে আমাদের ফেব্রিক এর সকল স্টুডেন্ট কিন্তু আপনাকে অনেক মিস করে। রিয়ালি, ইউ আর এ গ্রেট টিচার। উই আর মিসিং ইউ ম্যাম... (প্লিজ, কেউ পারলে লেখাটা ফারিয়াল ম্যাম কে রেফার করিয়েন)


৫. অনেক ধন্যবাদ জানাই আমাদের নিটিং এর ইমদাদ সরকার স্যার কে। তার মাধ্যমে আমরা কয়েকটি নিটিং টিউটোরিয়াল বানিয়ে ইউটিউবে আপলোড করেছিলাম। যেটা আমাকে অনেক সাহায্য করেছে। সাথে ধন্যবাদ দিতে চাই ৩৬তম ব্যাচের শুভা ভাইয়া, আরেফিন ভাইয়া এবং কৌশিক ভাইকে যারা এই ভিডিও তৈরিতে টেকনিক্যাল হেল্প করেছেন। সেই ভিডিও টিউটোরিয়াল গুলোর লিঙ্কঃ Textile Related Video Tutorial Links. 


৬. ধন্যবাদ জানাতে হয় আমার প্রিয় সাইকেল ভেলোস লিগাসি কে। কারন আমার বসও সাইক্লিং করতে পছন্দ করে, আর এজন্যই... J


৭. আশুটেক্স এর কান্ট্রি ম্যানেজার মনোয়ার হোসাইন পলাশ ভাইয়াকেও অনেক ধন্যবাদ জানাতেই হয়। সেই লেভেল ১ এ থাকার সময়ে তিনি একটা কথা বলেছিলেন একটা সেমিনার এ। সেই কথাটি আমার মনে ধরেছিল, যার ফলে কিছুটা এসইও (Search Engine Optimization) শিখেছিলাম  আর নিজের জন্য কাজে লাগিয়েছিলাম। যার ফলে আমাকে গুগল এ খুজে পাওয়া অনেক সহজ হয়েছে।

কথাটা মনে ধরেছিল। মনে আছে সেদিন এই কথা শুনার সাথে সাথেই গুগলনিজের নামে সার্চ করে দেখেছিলাম। ফেসবুক আইডি ছাড়া আর কিছু পাই নাই। জিদ চেপে গেছিলো। 
আর এখন...? 
নিজেরাই আমাকে গুগল এ একটু সার্চ করে দেখেন বুঝতে পারবেন। 


লিঙ্ক দিলামঃ Google search link for b@Pp! 






আমার আর কিছু বলার  নাই। 

আল্লাহ যা করেন সব সময়েই আমার ভালোই জন্য করেন। 
দোয়া করবেন এই ৩ মাস যাতে ভালোভাবে কাজটা শেষ করতে পারি। 
যাতে আমার কাজ তাদের ভালো লাগে... 











Thanks...

====> Always feel free to SHARE so that your friends can can know these informations.

Keep visiting this blog site for more.

U can submit your email to SUBSCRIBE this blog to get the posts regularly.
U also can see my FACEBOOK PROFILE for suggesting  more topics.

Thanks again. :)







Hasibul Islam Bappi
Socialize It →
Follow Me →
Share with Friends →

No comments:

Post a Comment

Receive All Free Updates Via Facebook.

Blogger Widgets..

Receive All Free Updates Via Facebook.

Receive All Free Updates Via Facebook.