xmlns:fb='http://ogp.me/ns/fb#'> শিক্ষা-ব্যবস্থাঃ আসলে কি হচ্ছে? চলুন দেখি কিভাবে প্লান করে আমাদের মেধাশুণ্য করে দেওয়া হচ্ছে... |Bappi

U also may b interested in these posts

 

Floadting Share

Get Widget

Saturday, September 27, 2014

শিক্ষা-ব্যবস্থাঃ আসলে কি হচ্ছে? চলুন দেখি কিভাবে প্লান করে আমাদের মেধাশুণ্য করে দেওয়া হচ্ছে...




আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থাকে একেবারে ধংস করে দেওয়া হচ্ছে... মনে হচ্ছে কে বা কারা যেন অনেক সুদুর প্রসারি প্লান করে আমাদের দেশকে একেবারে মেধাশূন্য করে দিচ্ছে...
কে বা কারা যেন প্লান করেই এরকম করতেছে...

আমি সায়েন্স এর ছেলে... আর্টস কমার্স কথা কম চিন্তা করি এজন্য... চলেন, সায়েন্স থেকে কিছু দেখি... ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ক’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় মোট ৭৮,২৯৩ জন অংশগ্রহণ করে। এদের মধ্যে ১৬,৮৪০ জন উত্তীর্ণ হয়েছে। ভর্তি পরীক্ষায় ফেল করেছে ৭৮.৫০ শতাংশ। ১২০ নম্বরের ভর্তি পরীক্ষায় পাশ ছিলো ৪৮ নম্বরে।
চলেন একটু হিস্টোরি চেক করে
দেখি...
2009 সালে 46.20%
2010 সালে 45.04%
2011 সালে 41.01%
2012 সালে 31.88%
2013 সালে 39.45%
2014 সালে 21.50%

এরপরেও কি বলবো আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা উন্নত হচ্ছে? আর্টস/কমার্স এর কথা বলতে গেলে তো শিক্ষামন্ত্রীর জন্ম তুলে গালি দিতে হবে (তার ***লের মতো কথার জন্য )...
ওয়াক-থু এই যদি হয় গোল্ডেন A+ এর সারমর্ম তাহলে তাতে আমি আমার থুতু ছিটাই । এমন A+ এর কোন মূল্যই নেই যে A+ পেয়ে শিক্ষার্থী ভার্সিটির এক্সাম এ পাশ তো দূরের কথা বরং জঘন্য ফলাফল করে খবরের শিরোনাম হয়ে উঠে...

এর পরেও কি ঘুম ভাঙবে না? আমাদের শিক্ষামন্ত্রী মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকের ফল বের হওয়ার পর হাসিমুখে বলে থাকেন, শিক্ষার উন্নতি হচ্ছে বলেই ছেলেমেয়েরা ভালো ফল করছে। ৯০ শতাংশ পাস করে, লক্ষাধিক জিপিএ–৫ পায়। অন্যদিকে অধ্যাপক মোহাম্মদ কায়কোবাদের মতো কয়েকজন উজান স্রোতের যাত্রী মিহি গলায় বলতে থাকেন, সর্বনাশ হয়ে যাচ্ছে, মেধার প্রকৃত মূল্যায়ন হচ্ছে না আর কোয়ালিটি এডুকেশন বলতেও কিছু থাকছে না। ফল ভালো করে বের হচ্ছে যারা, তারা আদৌ কিছু শিখছে কি? একই প্রশ্ন সর্বত্র। স্কুলে যাচ্ছে বাংলাদেশের ৯৮ শতাংশের বেশি ছেলেমেয়ে, তারা শিখছেটা কী? প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে পাস করে বের হওয়া ছেলেমেয়েকে দেখা যাচ্ছে বাংলা পড়তে পারে না, লিখতে পারে না, অঙ্ক পারে না, ইংরেজির কথা নাহয় না-ই বা হলো। সবার কথা হচ্ছে না, হচ্ছে অনেকেরই কথা। এখন তো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা আমাদের চোখে আঙুল দিয়ে, কাঠি দিয়ে, ছুরি দিয়ে খোঁচাচ্ছে, দেখো, তোমাদের ডাবল জিপিএ ফাইভের মান, এরা পাস মার্কসটাও পায় না।
প্রশ্নপত্র ফাঁসের মহামারি। শিক্ষামন্ত্রী বলছেন, প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়নি। একটায় হয়েছিল, ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। শিক্ষার্থীরা বলছে, ফাঁস হয়েছে। আমরা ফাঁস হওয়া প্রশ্নের কপি পরীক্ষার আগেই থানায় জমা দিয়েছি।


আসল কথা হলো, যোগ্যতা অর্জন, নিজের গুণগুলোকে প্রকাশ করা, মানুষের মতো মানুষ হওয়া, দেশের জন্য, সভ্যতার জন্য কিছু করা। আমাদের শিক্ষার্থীদের বলব, তোমরা হতাশ হয়ো না। তোমরা নিজে থেকেই পড়ো। জানার চেষ্টা করো। মানুষ হওয়ার চেষ্টা করো। তোমাদের দুর্ভাগ্য, তোমরা ভালো সিস্টেম পেলে না। তার ভুক্তভোগী তোমরা, কিন্তু এ জন্য তোমরা দায়ী নও। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা পেয়ে তোমরা নোবেল জয়ী গবেষক হও, ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়ার-শিক্ষক হও, ব্যবসায়ী হও, না পেলেও দুশ্চিন্তা কোরো না, সারাটা জীবনই শেখা যায়, পড়া যায়, একাডেমিক জীবনের বাইরের শিক্ষাই অনেক সময় প্রকৃত শিক্ষা।

পরীক্ষা ব্যাপারটাই তুলে দিন। লটারি করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে, বুয়েটে, মেডিকেলে ভর্তি নিন।
এর পরেও কি ঘুম ভাঙবে না? নাকি ‘আজ বড় রবি জ্বলে, কেই বা আজ চক্ষু মেলে’ বলে পাশ ফিরে শুয়ে পড়বে শিক্ষা মন্ত্রণালয়, নীতিনির্ধারকেরা এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ? ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফলও কি আমাদের জন্য যথেষ্ট পরিমাণে চক্ষু-উন্মীলক নয়!


চলেন আর্টস এর দিকে একটু নজর দেই... প্রায় সকলেই জেনে গেছেন এই ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল বিপর্যয় এর কথা... ১০ জনের নয়জনই ফেল। পাস করেছে মাত্র একজন। অথচ এই ছেলেমেয়েদের বেশির ভাগই মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক দুই পরীক্ষাতেই জিপিএ–৫ পেয়েছে। চরম উদ্বেগের কথা হলো, প্রতিবছর এই ফলের ক্রমাবনতি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা অনুষদের অধীন ‘খ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় ইংরেজি বিভাগে ভর্তি হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করেছেন মাত্র দুজন। অথচ এই ইউনিট থেকে বিভাগটিতে ১২৫ জন শিক্ষার্থীর ভর্তি হওয়ার কথা। :D :D :D :D
৪০ হাজার ৫৬৫ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৯০ দশমিক ৫৫ শতাংশ শিক্ষার্থীই ফেল করেছেন। এর মধ্যে শুধু ইংরেজিতে ফেল করেছেন ২২ হাজার পরীক্ষার্থী। অনুষদের নোটিশ বোর্ডে টাঙানো ফলে দেখা গেছে, যে তিন হাজার ৮৭৪ জন পাস করেছেন, তাঁদের মধ্যে মাত্র ১৭ জন ইংরেজি বিভাগে ভর্তি হওয়ার আশায় পরীক্ষায় ‘ঐচ্ছিক ইংরেজি’ অংশের উত্তর দিয়েছিলেন। এঁদের মধ্যে পাস করেছেন ১৫ জন। কিন্তু মাত্র দুজন ১৫ নম্বরের বেশি পেয়েছেন।

এর জন্য দায়ী কে ? মনে হয় সেটা আমরা কিছুটা জানি । তবে ঐ ফলাফলের জন্য সরকারের শিক্ষা ব্যবস্থা যেমন দায়ী করতে পারি ঠিক তেমনি সেই সব শিক্ষার্থীর অভিভাবকদেরও সমান দায়ী করতে হবে
যারা কিনা তাদের সন্তানদের শুধু ফলাফল নির্ভর লেখাপড়া ব্যাপারে ভূমিকা পালন করতো
... তাহলে শেষপর্যন্ত এমন তথাকথিত A+ এ আমি থুতুও ফালিয়ে তাদের মর্যাদা দান করতে চাই না ।
( সত্যিকারের এ-প্লাস ধারীরা আজ শুধু মাত্র অপমানিত হচ্ছে সেই সব তথাকথিত এ-প্লাস ধারীদের জন্য )



মজার অভিজ্ঞতা বলি। একবার এক বন্ধুর ছোটবোন আমার বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিতে আসে। বন্ধু তার দায়িত্ব আমার উপর দিয়ে চলে যায়। ভালো কথা, আমি তাকে মেয়েদের হলে রেখে আসলাম। সে ভর্তি পরীক্ষা দিল। ওয়েটিং লিস্টে তার নাম ছিল। কিন্তু অনেক দূরে। মেধা তালিকায় আসবে না।

একরাতে সে আমাকে ফোন দিল। মধুর স্বরে কথা বলছে সে। এক পর্যায়ে সে বলল, আমার হাতে অন্য কোন উপায় আছে কি না ভর্তি হবার জন্য। মানে, টাকা-পয়সা দিয়ে যদি…। আমি তার কথাকে আর এগুতে দিলাম না। আমি বললাম, না, এমন কোন উপায় আমার কাছে নেই, আর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে এসব হয়ও না।

বলা বাহুল্য, সে মন খুব খারাপ করে ফোন রেখে দিল। আর কখনও আমার সাথে যোগাযোগ করে নি।
ছাত্র-ছাত্রীদের বয়স কম। তাদের ভুল হতেই পারে। তাহলে এবার একজন বাবার ভুলের গল্প বলি। তিনি তার ছেলেকে নিয়ে আমার কাছে এসেছেন, ভর্তি পরীক্ষার দিন কয়টা থাকতে। খুব ভালো কথা, নিজে বাহিরে রাত কাটিয়ে ওনাদের থাকার ব্যাবস্থা করলাম।

ভর্তি পরীক্ষায় ওনার ছেলে যখন চান্স পেল না, তখনই দেখা গেল তার আসল রূপ। তিনি আমাকে বললেন, তার ছেলে যে চান্স পাবে না, তিনি তা আগেই জানতেন, তাই তিনি টাকা-পয়সা রেডি করেই রেখেছেন। তিনি আমার কাছে বিকল্প উপায়ে ভর্তি করার পদ্ধতি জানতে চাইলেন।

আমি তাঁকে ওই মেয়েটির মত করে একই রকম উত্তর করলাম। বললাম, আমার বিশ্ববিদ্যালয়ে এসব হয় না। তিনি গেলেন রেগে। কিন্তু বুঝতে দিলেন না। খুব সুন্দর করে বললেন, “হয় বাবা, এসব এখানেও হয়। তুমি হয়ত জানো না!!” অবাক ব্যাপার, আমার বিশ্ববিদ্যালয়, আমি জানিনা। তিনি জানেন !
এরপর তিনি আমার সাথে যোগাযোগ না করে অন্য কারও সাথে যোগাযোগ করা শুরু করে দিলেন। শেষ পর্যন্ত তিনি তাঁর ছেলেকে ভর্তি করাতে পারেন নি। তবে চেষ্টাও কম করেননি।

তার মানে, দুর্নীতিতে বাবা-মায়েরাও পিছিয়ে নেই। একজন বাবা-মা কিভাবে নিজ ছেলে-মেয়েকে অন্যায় কাজে উৎসাহ যোগাতে পারে, সেটা নিজের চোখে না দেখলে বিশ্বাস করা কষ্ট হয়ে দাঁড়ায়।




৪ বছর আগের কথা। ভর্তি কোচিং করার জন্য ফার্মগেট এর একটি মেসে থাকতাম । সেখান থেকে এসে পরীক্ষা দিয়েছিলাম। আমার সাথে দুটো ক্যালকুলেটর ছিল। তা নিয়েই আমার মহা চিন্তা, দুটো ক্যালকুলেটর স্যাররা নিতে দেবেন তো।
শেষ পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ হয় আমার। কিন্তু আমাদের মাথায় একবারের জন্যও আসত না নকল করার কথা, লাখ-লাখ টাকা দিয়ে অবৈধ উপায়ে ভর্তি হবার কথা। মাত্র ক’বছরের ব্যবধানে কি এমন হয়ে গেল যে ছেলে-মেয়েরা, বাবা-মায়েরা দলে দলে ভাবা শুরু করল, পড়াশোনা না করেও বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া যায়? আর এতসবের ভিড়েও যারা শুধুমাত্র মেধা আর যোগ্যতার ভিত্তিতে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ করে নিচ্ছে, তাদেরকে আলাদা একটা সম্মান জানাতেই হয়।

ব্যাপারটি এখন গুরুতর। তাই এটিকে গুরুত্ব দিয়েই ভাবার সময় চলে এসেছে। এ লেখাটি হয়ত কয়েকজন বাবা-মায়েদের চোখেও পড়বে। তাদের জন্য বলছি, আপনারা যারা টাকা-পয়সা দিয়ে ছেলে-মেয়েদের বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি করাতে চান, এবারের ঢাবি ভর্তিপরীক্ষার ফলাফলই আপনাদের সতর্ক করে দেবার জন্য যথেষ্ট। এটা শুধু ভুল নয়, এটা অন্যায়। তা না হলে ভবিষ্যত অন্ধকার, আপনাদেরও, আপনাদের ছেলে-মেয়েদেরও এবং বলাবাহুল্য, দেশেরও।।

আপনি কি ভেবে দেখেছেন, কি ভাবে ও কতটা সুচারু পদ্ধতিতে আমাদের মেধাশুন্য করা হচ্ছে।
হে গুণী, আপনারাও আমাদের মেধাশুন্য করার ষড়যন্ত্রের অংশ বৈকি !
আপনারা সত্যি মহান !

এরপরেও কি আমরা হাসিমুখে ছাগলের মতো ভাব ধরে বলবো, "শিক্ষার উন্নতি হচ্ছে বলেই ছেলেমেয়েরা ভালো ফল করছে।"

এখন এদেশের ছেলেমেয়েরা গাড়ি গাড়ি গোল্ডেন এ+  পাচ্ছে, কিন্তু শিখতেছেনা কিছুই... আর শুধু তাদের দোষ দিয়েই বা কি... এখনকার বাবা-মাই বা কেমন...!!! কি করে পারতেছেন তারা তাদের ছেলেমেয়েদের হাতে প্রশ্ন তুলে দিতে? আমার বাবাও একটা শিক্ষক...

কেন জানি আর কিছু লিখতে ইচ্ছে করতেছে না... মেজাজ খারাপ... একটা কথাই বলতে হয়, সর্বনাশ হয়ে যাচ্ছে, মেধার প্রকৃত মূল্যায়ন হচ্ছে না আর কোয়ালিটি এডুকেশন বলতেও কিছু থাকছে না। ফল ভালো করে বের হচ্ছে যারা, তারা আদৌ কিছু শিখছে কি? আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থাকে একেবারে ধংস করে দেওয়া হচ্ছে... মনে হচ্ছে কে বা কারা যেন অনেক সুদুর প্রসারি প্লান করে আমাদের দেশকে একেবারে মেধাশূন্য করে দিচ্ছে...
কে বা কারা যেন প্লান করেই এরকম করতেছে... আমার এখন সেটাই মনে হচ্ছে...

এপরজন্ত পড়তে পারলে এবারে একটু কষ্ট করে একটা সম্পুরক খবর দেখে আসি চলেন... (নিউজটা পুরাটাই কপি করে দিলাম)
চলতি বছর মাধ্যমিক পরীক্ষার উত্তরপত্রে কম নম্বর দেয়ার অভিযোগে ৪৭ জন মাধ্যমিক স্কুল শিক্ষককে কালো তালিকাভুক্ত করেছে ঢাকা শিক্ষা বোর্ড
কালো তালিকাভুক্ত শিক্ষকদের আগামী পাঁচ বছর বোর্ডের গোপনীয় কাজ থেকে বিরত রাখা হবে বলেও জানানো হয়েছে।
ঢাকা শিক্ষাবোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ড. শ্রীকান্ত কুমার চন্দ স্বাক্ষরিত এ নোটিশটি সম্প্রতি বোর্ডের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে। এবারই প্রথমবারের মতো এমন অভিযোগে স্কুলের নামসহ শিক্ষকদের নাম কালো তালিকাভুক্ত করে বোর্ডের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে।
ঢাকার একটি মাধ্যমিক স্কুলের কালো তালিকাভুক্ত একজন শিক্ষক ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়ায় বলেছেন, বোর্ড থেকে উত্তরপত্র বিতরণের সময় শিক্ষকদের বলা হয়েছিল, উত্তরপত্রে যাই লেখা থাক না কেন, ভালো নম্বর দিতে হবে। কিন্তু উত্তরপত্রে বোর্ডের কথামতো নম্বর না দেয়ার কারণে তাদেরকে কালো তালিকাভুক্ত করা হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে বোর্ডের একজন সাবেক প্রধান পরীক্ষক এবং বর্তমানে সাভার ইউনিভার্সিটি কলেজের অধ্যাপক কালী প্রসন্ন দাস বলেন, শিক্ষা বোর্ডের পক্ষ থেকে নম্বর বাড়িয়ে দেয়ার তাগাদার ফলে শিক্ষার মানেরই অবনতি হচ্ছে। এতে ছাত্ররাও ক্লাসে আসা বা
পড়ালেখার ব্যাপারে আগ্রহ হারিয়ে ফেলছে।তিনি বলেন, কোনো শিক্ষক যদি বোর্ডের আকাংখা অনুযায়ী বেশি নম্বর দিতে ব্যর্থ হন তবে তার ব্যাপারে বিভাগীয় ব্যাবস্থা নিতে পারে। কিন্তু তা জনসমক্ষে প্রকাশ করে দিয়ে শিক্ষকদের মার্যাদাহানি করতে পারে না।
এ প্রসঙ্গে কিশোগঞ্জ গুরুদয়াল কলেজের অধ্যক্ষ মো: খোরশেদ উদ্দিন ঠাকুর বলেন, এটা একরম রাজনীতি যে, বোর্ডের পক্ষ থেকে পরীক্ষার খাতায় বই বেশি নম্বর দিতে বলা হয়। এর ফলে সরকার বেশি পাস করার কৃতিত্ব দাবি করতে পারে। কিন্তু, এতে মানসম্মত শিক্ষা আর্জন হয় না।
দেশের সচেতন সমাজ মনে করেন, ছাত্ররা পরীক্ষায় বেশি নম্বর পাক তার চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে তারা মানসম্মত শিক্ষা অর্জন করুক। তা না হলে সরকার বেশি পাশের জন্য মেকি কৃতিত্ব দাবি করে জনগণের কাছে আরো বেশি অজনপ্রিয় হবে।
এখন বোঝা যাচ্ছে কেন A+ প্রাপ্ত ছাত্ররাও ভার্সিটিতে ভর্তি পরীক্ষায় ৪০% নম্বরও পাচ্ছে না।
প্রশ্নঃ কোনটি প্রয়োজন পাসের হার বৃদ্ধি নাকি ভাল মানের শিক্ষার্থী তৈরি করা







আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থাকে একেবারে ধংস করে দেওয়া হচ্ছে... মনে হচ্ছে কে বা কারা যেন অনেক সুদুর প্রসারি প্লান করে আমাদের দেশকে একেবারে মেধাশূন্য করে দিচ্ছে...
কে বা কারা যেন প্লান করেই এরকম করতেছে...

পরীক্ষা ব্যাপারটাই তুলে দিন। লটারি করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে, বুয়েটে, মেডিকেলে ভর্তি নিন।
কিছু কিছু তত্থ-উপাত্ত প্রথম আলো থেকে নেওয়া...  

Thanks...
====> Always feel free to SHARE so that your friends can can know these informations. Keep visiting this blog site for more. U also can submit your email to SUBSCRIBE this blog.
Thanks again. :)

 

2 comments:

  1. ভাইয়া লেখাটা অনেক সুন্দর হয়েছে, একদম টু দি পয়েন্টে লেখা। এটা নিয়ে কিছুটা আমারও লেখা ছিল যদি দেখতেন। http://neelsopno.blogspot.nl/2014/07/nothing.html?m=1#!/2014/07/nothing.html

    ReplyDelete

Receive All Free Updates Via Facebook.

Blogger Widgets..

Receive All Free Updates Via Facebook.

Receive All Free Updates Via Facebook.